২১শে জুন বিশ্ব যোগ দিবস তারে প্রস্তুতি পর্ব রায়গঞ্জ নেহেরু যুব কেন্দ্রে

নিজস্ব  প্রতিবেদক, বেঙ্গল নিউজ ২৪x৭,ইটাহার :

১৯ জুন, ইটাহারঃ ২১ জুন বিশ্ব যোগ দিবস। তার পূর্বে আজ পার্বতিপুর বিদ্যাসাগর সোসাইটির পরিচালনায় ভারত সরকারের অধিনস্ত নেহেরু যুব কেন্দ্র রায়গঞ্জ এর উদ্যোগে যোগ শিবির ও ইউথ পার্লামেন্ট ২০১৯-২০ এর আয়োজন করা হল ইটাহারে। এদিন ইটাহার ব্লকের দূর্লভপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের নন্দন গ্রাম এলাকায় বিদ্যাসাগর বিদ্যাপীঠে এদিনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এদিনের এই যোগ শিবির ও ইউথ পার্লামেন্ট এ এলাকার সাধারন মানুষ সহ বিদ্যাসাগর বিদ্যাপীঠের ছাত্র ছাত্রীরা অংশ গ্রহন করেন। ভারত সরকার অধিনস্ত নেহেরু যুব কেন্দ্র মূলত নানান সংস্থ্যার মাধ্যমে সমাজকে অগ্রগতির পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে এই ধরনের নানান কর্মসূচি নিয়ে থাকে। এদিনের এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এলাকার প্রধান কুমুদিনি হাসদা, বিদ্যাসাগর বিদ্যাপীঠের প্রধান শিক্ষক গয়ানাথ বর্মন, বিশিষ্ট ব্যাক্তি গকুল চন্দ্র মন্ডল সহ অন্যান্য রা। এই বিষয়ে এলাকার গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান কুমুদিনি হাসদা জানান, আজকে এখানে ২১ জুন বিশ্ব যোগ দিবস উপলক্ষে অগ্রিম যোগ শিবির সহ ইউথ পার্লামেন্ট এর আয়োজন করা হয়েছে। সাধারন মানুষকে শুস্থ্য স্বাভাবিক থাকতে এই ধরনের যোগ শিবির খুব প্র‍য়োজনীয়। বিদ্যাসগর বিদ্যাপিঠ সোসাইটির এই উদ্যোগ খুব সুন্দর। (ছবি আছে)

পরিবেশের জন্য হাঁটা কর্মসূচি পালন করল ইটাহার ডা:মেঘনাথ সাহা কলেজের ছাত্র ছাত্রীরা👇👇👇

নিজস্ব প্রতিনিধি, বেঙ্গল নিউজ ২৪x৭,ইটাহার :

ইটাহার, ১১ জুন: আগামী ৫ জুন ছিল বিশ্ব পরিবেশ দিবস। কলেজ ছুটি থাকায় ইটাহারের ড. মেঘনাদ সাহা কলেজ এর পক্ষ থেকে বিশ্ব পরিবেশ উদযাপন হল ১১ জুন মঙ্গলবার । তিনটি পর্বে এদিনের কর্মসূচি সাজানো হয়। বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষ্যে এদিন ইটাহার বাসস্টান্ড থেকে সকাল ৮.৩০ নাগাদ শুরু হয় “পরিবেশের জন্য হাঁটা” কর্মসূচি। বর্তমান ও প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রী,অধ্যাপক – অধ্যাপিকা, শিক্ষাকর্মী ও পরিবেশপ্রেমী লোকজন এদিনের কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন। পরিবেশ রক্ষা ও সচেতনতার বার্তামূলক নানান প্লেকার্ড হাতে নিয়ে পায়ে পা মেলায় অংশগ্রহণকারীরা।

কলেজের উপাধ্যক্ষ ড. মুকুন্দ মিশ্রের স্বাগত ও উদ্বোধনী ভাষণের পর শুরু হয় পরিবেশের জন্য পথ চলা। রাস্তায় উৎসাহী জনগণের ভীড় ছিল দেখার মত। আপামর ইটাহার বাসী কলেজের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানায়। রাস্তার পাশে দাঁড়ানো গ্রামবাসীদের পরিবেশ বিষয়ে সচেতন করার পাশাপাশি পথচলতি মানুষকে কলেজের পক্ষ থেকে চকোলেট দেওয়া হয়। মাঝে মাঝে পরিবেশ রক্ষা সংক্রান্ত নানা স্লোগান দিতে দেখা যায় অংশ গ্রহন কারী সকলকে। ছিল প্লাস্টিক বর্জনের বার্তা, গাছ লাগানোর আবেদন।
পরিশ এর ভারসাম্য রক্ষা নিয়ে কলেজ সভা কক্ষে আলোচনা চক্রের আয়োজন করা হয়। সেখামে বক্তব্য রাখেন আজকের কর্মসূচির আহবাহক অধ্যাপক দরীন সরকার, শিক্ষাকর্মী বিকাশ চক্রবর্তী, অধ্যাপিকা ড. আইরিন শবনাম,পরিবেশ নিয়ে স্বরচিত কবিতা পাঠ করেন অধ্যাপক সুকুমার বাড়ই, পরিশেষে উপাধ্যক্ষ ড. মুকুন্দ মিশ্র তাঁর সমাপ্তি ভাষণে বিশ্ব উষ্ণায়ণ বিষয়ে আলোকপাত করা হয়।
আলোচনা চক্রের পরে শুরু হয় বৃক্ষরোপন কর্মসূচি। অধ্যাপক -অধ্যাপিকা,ছাত্র- ছাত্রীরা এই বৃক্ষরোপন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেছিলেন। আগামীতে জুলাই মাসে অরণ্য সপ্তাহ পালন উপলক্ষ্যে কলেজের হোস্টেল প্রাঙ্গণে আরও বেশি করে বৃক্ষরোপন কর্মসূচি পালন করা হবে বলে জানালেন কলেজ কর্তৃপক্ষ।

গবেষণা বলছে, কঠোর মায়েদের সন্তানের ভবিষ্যত উজ্জ্বল হয় জানুন বিস্তারিত👇👇👇

ওয়েব ডেস্ক, বেঙ্গল নিউজ ২৪x৭:

বেড়ে ওঠার বয়সে আপনার বাবা-মা কী খুব কঠোর ছিলেন? তাঁরা কি আপনাকে ঘর পরিষ্কার করতে, না বাড়ির কাজ করতে এবং প্রতিনিয়ত ভবিষ্যত নিয়ে ভাবতে বলতেন? আমাদের মধ্যে বেশিরভাগ সন্তানেরাই এমন পরিবারে বড় হয়েছি যেখানে মায়েরা ছিলেন আমাদের চির শত্রু!
নিত্যদিন পেছনে লেগে থাকা এবং বলে বলে কাজ করানোর জন্য হয়তো আপনার জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছিলো। কিন্তু আপনি কী জানেন? গবেষকদের মতে, কঠোর মায়েদের সন্তানেরাই ভবিষ্যতে সফলতার মুকুট পরিধান করতে সমর্থ হয়? সুতরাং, তখন অসহ্য মনে হলেও ভবিষ্যতে আপনি আপনার মা’কে বারংবার ধন্যবাদ জ্ঞাপন করবেন। এটিই সত্য!

ইউনিভার্সিটি অব এসেক্সের একজন অধ্যাপক এরিকা র‍্যাসকন, একটি গবেষণা চালিয়েছেন যেখানে প্রমাণিত হয়েছে যে কঠোর মায়েদের সন্তানের জীবন সাফল্যে পরিপূর্ণ এবং সে সকল মায়েরা সন্তানদের শৈশবে শাসন করেছিলেন। উক্ত গবেষণা চালানো হয় ২০০৪ থেকে ২০১০ সালের ভেতর ১৫০০০ এর অধিক বাচ্চাদের উপর, যাদের বয়সসীমা ছিলো ১৩-১৪ বছর।

র‍্যাসকনের মতে, শৈশব থেকেই সন্তানের পড়াশোনার ব্যাপারে পিতা-মাতার উচ্চাকাঙ্ক্ষা ও বিশ্বাস তাদেরকে খ্যাতির চূড়ান্ত পর্যায়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করে। আমাদের গবেষণা এটিই প্রমাণ করেছে।

যে সকল বাচ্চার মায়েদের উচ্চাকাঙ্ক্ষা ছিলো তারা বর্তমানে অধিক আত্মবিশ্বাসী এবং নিরাপদ। গবেষণায় এটিও প্রমাণিত হয়, যে সকল মেয়েদের মায়েরা অতিরিক্ত কঠোর ছিলেন তাদের মধ্যে অল্প বয়সে মা হবার প্রবণতা শতকরা চার ভাগ কম।

শক্ত ও রাগী মায়েদের সন্তানেরা দ্রুত গ্র্যাজুয়েট হতে পেরেছে এবং ভালো চাকরিও পেয়েছে। এটা শুনতে অবিশ্বাস্য ও হাস্যকর মনে হতে পারে কিন্তু ঘটনা সত্য!

অনেক বাচ্চারাই তাদের মায়েদের সাক্ষাত যম মনে করে থাকে। কিন্তু আমরা নিশ্চয়তা সহকারে বলছি যে এ শাসন আপনার পরবর্তী জীবনে বেশ সাহায্য করবে আপনাকে। বয়স্ক হবার পর আপনি মা’কে বারবার ধন্যবাদ জানাবেন সুন্দর ও অভাবনীয় একটি জীবনের জন্যে। শুধু তাই নয়, সে শিক্ষায় আপনি আপনার সন্তানকেও শিক্ষিত করতে চাইবেন।

অতীতের কিংবা শৈশবের কথা একটু মনে করুন তো? আপনার মা কেমন ব্যবহার করতেন আপনার সঙ্গে? এ গবেষণার ব্যাপারেই বা আপনি কী মনে করেন?

বিভিন্ন সোস্যাল মিডিয়া কে হাতিয়ার করে সমাজসেবা কাজে এগিয়ে চলছে কিছু যুবক

দেবাশীষ পাল, বেঙ্গল নিউজ ২৪x৭,মালদা:

মালদার কালিয়াচকে রাজনৈতিক নিয়ে যখন ব্যাস্ত সকলে তার মাঝে দেখতে পাওয়া যায় সোস্যালমিডিয়া ফেসবুকে একটি গ্রুপে বিভিন্ন সামাজিক কাজের দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছে কিছু যুবক উন্নয়ন ও সমাজকল্যাণের কর্মযজ্ঞে। ফেসবুক গ্রুপের সদস্যদের সহযোগিতায় চলছে উন্নয়ন ও সমাজকল্যাণ কাজ। যখন উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার করে সমাজে নানান রকমের বিভ্রান্তিমুলক ঘটনা ঘটে চলেছে, ঠিক তার উল্টো দিকে সোস্যাল মিডিয়াকে ব্যাবহার করে হেঁটে এগিয়ে চলেছে জনপ্রিয় ফেসবুক গ্রুপ। এই গুরুপের মধ্যে দিয়ে কালিয়াচকের বিভিন্ন জায়গায় ভালো খারাপ সব কিছুই সাধারন মানুষের সামনে তুলে ধরছে এই গুরুপ। এই গুরুপের আড্যমিন আলমগীরি খান জানান কালিয়াচক আমাদের গর্ব নামে আমাদে এই গুরুপ। এখন সোস্যাল মিডিয়া যুগ তাই মানুষের পাশে দারানোর জন্য সোস্যাল মিডিয়ার গুরুপের মধ্যে দিয়ে এগিয়ে যাছি আমাদের এই গুরুপের মধ্যে দিয়ে আমারা যখন কোন গরীব মানুষ টাকার অভাবে হসপিটালের রক্তের জোগান দিতে পারেনা সেখানে আমাদের গুরুপের তরফে জানতে পারলে সেখানে রক্তে যোগান দিতে কালিয়াচক আমাদের গর্ব গুরুপে সদস্য এগিয়ে যায়। এছরাও মালদার যেকোন জায়গার কোথাও কোন বিয়ে বা কোন অনুষ্ঠান বাড়িতে খাবার বেচে থাকলে সেই সব খাবার আামাদের সদস্যরা গিয়ে কালেক্ট করে নিয়ে আসে এবং যে সব মানুষ গুলো তিনবেলা খাবার জোটেনা এই সব গরীব মানুষের মধ্যে বিতরণ করাহয়।পুজা ও ঈদ উলক্ষে টাকার অভাবে জামাকাপড় নিতে পারেনি তাদের মধ্যে এবার ছোট থেকে বড় সব মিলিয়ে প্রায় ৮০০ মানুমানুষের হাতে জামাকাপড় তুলেদেওয়া হয়েছে হেলথ্ সেক্টরে দুঃস্থ মানুষ দের সাহায্য করা দুঃস্থ ছাত্র,ছাত্রীদের সাহায্যে করাহয়
দুঃস্থ মানুষদের ঠান্ডার সময় শীতবস্ত্র দেওয়া,আগামীদিনে আরো মানুষের কাছে পৌঁছানো চেষ্টা চলছে, এই জামাকাপড় সব গুরুপের সদস্যরা বিভিন্ন এলাকা থেকে নিয়েএসে। এই সব নিয়ে সমাজের বিভিন্ন স্থানের এগিয়ে চলেছে। এই কালিয়াচক আমাদের গর্ব নামে এই গুরুপ,এবার ঈদের উপক্ষে গরীব দুঃস্থ গরীব মানুষদের মুখে হাসি ফুটিয়ে উঠাতে চেয়েছেন। আগামীদিনে সকলে সহোযোগিতায় থাকলে আমাদের এই গুরুপ এগিয়ে যাবে।

শুনলে অবাক হবে সজনে ডাঁটায় হাজারো রোগ থেকে মুক্তি👇👇👇

স্বাস্থ্য ডেস্ক, বেঙ্গল নিউজ ২৪x৭:

সবজি হিসেবে শজনে ডাঁটা অনেক জনপ্রিয় একটি সবজি। শজনে ডাঁটা আমরা সবাই চিনি তবে, এটি শুধু সবজি হিসেবে নয়; এতে রয়েছে হাজারো রোগ মুক্তির সমাধান।
শজনে সবাই চিনলেও এর গুণ সর্ম্পকে অনেকেরই হয়ত ধারণা নেই। শজনে ডাঁটা বা পাতা যাই বলুন না কেন এর বহুদিন রোগ সারানোর ঔষধি গুণাগুণ রয়েছে।

আমেরিকার জার্নাল অব নিউরোসায়েন্স জানাচ্ছে যে, পুরুষদের লিঙ্গ উদ্দীপনার ঘাটটিতে খুব ভালো কাজ করে শজনে ডাঁটা। তাই প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় রাখুন শজনে ডাঁটা। এছাড়াও ১ গ্লাস দুধে শজনে ফুল, লবণ ও গোলমরিচ মিশ্রণ করে প্রতিদিন খেলেও পাবেন অনেক উপকার।

ডাক্তারা পরামর্শ দিচ্ছেনি এই শজনে ডাঁটা খাওয়ার জন্য। তবে অনেকে এর গুণাগুণ জানে না জন্য হয়ত খেতে চান না। এখন বাজারে গেলেই পাবেন শজনে।

বিখ্যাত পুষ্টিবিদ মালবিকা দত্তের মতানুসারে, সুষম খাবার বলতে যা বোঝায় শজনে হলো তেমনিই একটি খাবার। এত রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, আয়রন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। তাই ঋতু পরির্বতনের এই সময়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কয়েকগুণ বাড়াতে খান শজনে।

এক নজরে দেখে নিন শজনে ডাঁটার উপকারিতা:

১। শজনেতে ফসফরাস থাকার জন্য হাড় মজবুত রাখতে সহায়তা করে।

২। জলবসন্ত, লিভারজনিত, ডায়ারিয়াসহ বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়।

৩। হার্ট সুস্থ্য রাখতে শজনে ডাঁটার জুড়ি নেই।

৪। সজনে ডাঁটা নিয়ম করে খেলে ত্বক আরও উজ্জ্বল হয়

৫। হাঁপানি বা অ্যাজমা রোগ প্রতিরোধে চমৎকার সহায়ক।

৬। উচ্চ ও নিম্ন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ভূমিকা পালন করে।

৭। দৃষ্টিশক্তি ভাল রাখতে, রেটিনার সুস্বাস্থ্যেও এটি উপকারী

৮। যার রক্তশূন্যতায় ভুগছেন তারা নিয়মিত শজনে ডাঁটা খেতে পারেন

৯। রক্তে শর্করা পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ রাখতে সহায়ক।

১০। মহিলাদের জরায়ুতে সিস্ট-সমস্যার প্রভাব অনেকটাই কমানোর ক্ষমতা রাখে।

আপনি যদি শজনে খেতে পছন্দ না করে তাহলে শজনে ফুলের বড়া খেতে পারেন, এতেও মিলবে উপকার।

মশা বাহিত রোগ থেকে মুক্তি পেতে এলাকায় কীটনাশক স্প্রে করার উদ্যোগ নিল জয়হাট পঞ্চায়েত দপ্তর

নিজস্ব প্রতিনিধি, বেঙ্গল নিউজ দুনিয়া ২৪x৭,ইটাহার :

২০মে ইটাহার : মশা বাহিত রোগের হাত থেকে মুক্তি দিতে এলাকায় জীবাণু মুক্ত করতে কিট নাসক স্পে করার কাজ শুরু করছে পঞ্চায়েত দপ্তরের উদ্যেগে।এদিন ইটাহার থানার জয়হাট গ্রাম পঞ্চায়েত দপ্তরের উদ্যেগে এলাকার জলাশয় সহ ঝার জঙ্গলে স্পে করা হয়। এদিন অঞ্চলের প্রধান প্রশান্ত বম’ন বলেন এলাকার ১৮ টি সংসদে মোষা বাহিত রোগের হাত থেকে মুক্তি দিতে এলাকার জলাশয় সহ বারির আশেপাশে জমা জলে ও ঝার জঙ্গলে বিষাক্ত জীবাণু নষ্ট করতে কিট নাশক স্পে করা শুরু হোল আজকে থেকে গোপাল নগর, খেসরা গ্রাম থেকে, পাশাপাশি এলাকার সাধারন মানুষের মধ্যে সচেতন করা হচ্ছে যাতে বারির আসেপাশে জল জমা না করে।

হরিশ্চন্দ্রপুর মশা ও পতঙ্গ বাহিত রোগ প্রতিরোধে জনসচেতনতা

তুহিন, বেঙ্গল নিউজ ২৪x৭, হরিশ্চন্দ্রপুর:

ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া, ম্যালেরিয়া,কালাজ্বর ও গোদ রোগের মতো মশা ও পতঙ্গ বাহিত রোগ প্রতিরোধে জনসচেতনতা তৈরীতে উদ্যোগ নিল মালদার হরিশ্চন্দ্রপুর – ১ নং ব্লক। শনিবার হরিশ্চন্দ্রপুর – ১ নং ব্লকের সাতটি গ্রাম পঞ্চায়েতের মোট সত্তর জন গ্রামীণ সম্পদ কর্মীদের নিয়ে এই সচেতনতামূলক কর্মসূচি হয় । গ্রামীণ সম্পদ কর্মীরা এই সেবামূলক প্রকল্পে গ্রামগুলিকে মশা ও পতঙ্গ বাহিত রোগ মুক্ত করার উদ্যোগ নেয়।

এদিন এই সচেতনতামূলক কর্মসূচি প্রকল্পে উপস্থিত ছিলেন হরিশ্চন্দ্রপুর – ১ নং ব্লকের প্রধান বিডিও অনির্বাণ বসু ও জয়েন্ট বিডিও মধুরিমা চৌধুরী , হরিশ্চন্দ্রপুর হাসপাতালের বিএমওএইচ এ কে মন্ডল ও ব্লকের সাতটি পঞ্চায়েতের সেক্রেটারী ও এক্সিকিউটিভ সরকারি আধিকারিকরা ।

হরিশ্চন্দ্রপুর হাসপাতালের বিএমওএইচ এ কে মন্ডল জানান অফিস, ব্লক, হাসপাতাল, চৌমাথা মোড় ও গ্রামগুলিসহ গুরুত্বপূর্ণ বাস স্ট্যাণ্ড গুলিতে দীর্ঘ দিন জমে থাকা আবর্জনা পরিস্কারের জন্য উদ্যোগ নেওয়া ও জনসাধারণকে এই ব্যাপারে সচেতনতা করার জন্য আহ্বান জানান ।

এছাড়াও গ্রামীণ সম্পদ কর্মীরা গ্রামে গ্রামে গিয়ে মশার আঁতুড় ঘর হিসেবে পরিচিত গ্রামের ড্রেণ,জমে থাকা জল, জলাশয় ও আবর্জনা গুলিতে চুন ও ব্লিচিং পাউডার ছড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়। একই সঙ্গে এদিন গ্রামীণ সম্পদ কর্মীরা ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া রোগ প্রতিরোধে সাধারণ মানুষকে আরো সচেতন হওয়ার আবেদন জানায়।

বিডিও অনির্বাণ বসু জানান প্রকল্পটি শুরু হবে জুন মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে ।গ্রামীণ সম্পদ কর্মীরা গ্রামের প্রতিটা সংসদে গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করে নিজ নিজ গ্রাম পঞ্চায়েত সেক্রেটারিকে জানাবে এবং পঞ্চায়েত থেকে ব্লককে জানাবে ।

দাঁইহাট শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ সারদা সেবাশ্রম সংঘের উদ্যোগে স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবির অনুষ্ঠিত হল শুক্রবার👇👇👇

রাহুল রায়,বেঙ্গল নিউজ ২৪x৭, পূর্ব বর্ধমান:

পূর্ব বর্ধমানের দাঁইহাট শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ সারদা সেবাশ্রম সঙ্ঘে-এর পরিচলনায় শিবজ্ঞানে জীব সেবা-এর উদ্যোগে স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবির অনুষ্ঠিত হলো শুক্রবার। রামকৃষ্ণ সারদা সেবাশ্রম সঙ্ঘে-এর সম্পাদক অজয় কুমার সাহা জানান এবারের রক্তদান শিবির দ্বিতীয় বছরে পরলো।৩৮জন রক্তদাতা স্বেচ্ছায় রক্তদান করেন। যারা রক্ত দিয়েছে তাদের কে রামকৃষ্ণ সারদা সেবাশ্রম সঙ্ঘে-এর পক্ষ থেকে একটি করে চারাগাছ ও ঠাকুরের বই দিয়া হয়। উপস্থিত ছিলেন রামকৃষ্ণ সারদা সেবাশ্রম সঙ্ঘে-এর সভাপতি আশীষ কুমার সেন, রামকৃষ্ণ সারদা সেবাশ্রম সঙ্ঘে-এর সম্পাদক অজয় কুমার সাহা,ডাক্তার জয়ন্ত সিনহা, ডাক্তার সুদীপ্ত চ্যাটার্জী, ডাক্তার অভিজিত দেবনাথ সহ রামকৃষ্ণ সারদা সেবাশ্রম সঙ্ঘে-এর সকল সদস্যরা। এইরকম উদ্যোগে সাধুবাদ জানিয়েছেন সাধারণ মানুষ।

দিনাজপুর মহিলা ও শিশু কল্যান সমিতির সহযোগিতায় জয়হাট অঞ্চলে মহিলাদের প্রাথমিক চিকিৎসার প্রশিক্ষন আয়োজন করা হয়

নিজস্ব প্রতিনিধি, বেঙ্গল নিউজ ২৪x৭,ইটাহার :

১৭ মে ইটাহার : মহিলাদের প্রাথমিক চিকিসার প্রশিক্ষন শুরু হয়েছে ইটাহারে, জানা গিয়েছে জয়হাট পঞ্চায়েত এর উদ্যেগে ও উওর দিনাজপুর মহিলা ও শিশু কল্যান সমিতির সহযোগিতাই জয়হাট অঞ্চলের মহিলাদের প্রাথমিক চিকিসার প্রশিক্ষন শুরু হয়েছে পঞ্চায়েত  দপ্তরের সভা হলে, এদিনের প্রশিক্ষন শিবিরে উপস্হিত ছিলেন পঞ্চায়েত প্রধান প্রশান্ত বম’ন, প্রশিক্ষন শিক্ষক প্রবির দাস প্রমুখ। এদিন প্রধান প্রশান্ত বাবু বলেন আমাদের জয়হাট পঞ্জায়েত দপ্তরের উদ্যেগে ও উওর দিনাজপুর মহিলা ও শিশু কল্যান সমিতির সহযোগিতাই অঞ্চলের ৬০ জন মহিলা প্রাথমিক চিকিসার প্রশিক্ষন নিচ্ছেন, প্রথমত মহিলারা ছয় মাস প্রশিক্ষন শেষে একটি সংসা পত্র পাবে, বিশেষ করে মহিলাদের এই প্রশিক্ষন দেওযার কারন তাদের এলাকায় যদি কোন ছোট খাট দুর ঘটনা ঘটে তাহলে এই মহিলারা প্রাথমিক চিকিসা করে কিছুটা হলেও উপকৃত করতে পারবেন এলাকার সাধারন মানুষ দের।

রামপুরহাট ২নং ব্লকের অন্তর্গত বসোয়া শিশু নিকেতনের ছাত্র ছাত্রী দের নিয়ে যোগ প্রনায়ণের শিবির আয়োজন হয়👇👇👇

সৌগত মন্ডল,বেঙ্গল নিউজ ২৪x৭,রামপুরহাট-বীরভূম:

(মাড়গ্রাম-বীরভূম) : এদিন সকালে রামপুরহাট ২ নং ব্লকের মাড়গ্রাম থানার অন্তর্গত বসোয়া শিশু নিকেতনের ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে দিনের প্রানায়ণের কর্মশালা হয়। আজ প্রায় ৩৫০ ও বেশী ছাত্র-ছাত্রী যোগদান করে এই শিবিরে। বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা জানাই, ” নিয়মিত যোগা বা প্রানায়ণ করলে দৈহিক ও মানসিক বিকাশ ঘটে। মন ও শরীর সুস্থ থাকে, সেই কারণেই আজকের এই ১ দিনের শিবির “। ছাত্র-ছাত্রীদের অভিভাবিকারও খুব খুশি এই শিবিরের আয়োজনে। প্রানায়ণের প্রশিক্ষক, লক্ষণ দাস জানান, ” সারা বছর ব্যাপী পতঞ্জলির পক্ষ থেকে বিভিন্ন জেলার বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে ঘুরে বিনামূল্যে ৫ ও ১০ দিনের শিবির করা হয় এবং এই গ্রামেও ৫দিন ধরে যোগার ক্লাস হচ্ছে সকাল ও বিকেল দুই বেলা। প্রায় ১৫০ জন নিয়মিত আসেন “।

Design a site like this with WordPress.com
Get started